Logo
Logo
×

রাজনীতি

স্বজনপ্রীতিতে মান্নানের রাজনীতিতে ধস

Icon

যুগের চিন্তা রিপোর্ট

প্রকাশ: ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:০০ এএম

স্বজনপ্রীতিতে মান্নানের রাজনীতিতে ধস

স্বজনপ্রীতিতে মান্নানের রাজনীতিতে ধস

Swapno
সোনারগাঁ উপজেলা বিএনপির সভাপতি আজহারুল ইসলাম মান্নান ৫ আগস্টে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর সোনারগাঁজুড়ে আধিপত্য বিস্তার করে পুরো সোনারগাঁয়ের নিয়ন্ত্রক সাঁজেন এবং নিজেকে সোনারগাঁয়ে অঘোষিত সাংসদ হিসেবে জাহির করেন। কিন্তু সোনারগাঁয়ের নিয়ন্ত্রক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে পারিবারিক এবং নিজস্ব পছন্দের ব্যক্তিদের নিয়োগ দেন। এভাবে সোনারগাঁয়ের সর্বস্তরের এবং সর্বমহলে একপ্রকার সেন্ডিগেট গড়ে তুলেন। তবে এসকল ব্যক্তির কারণে তিনি একাধিকবার বিতর্কিত হলে সুধরে যাননি। যার ফলে আগামী ত্রয়োদশ নির্বাচনের পূর্বেই সোনারগাঁয়ের নিয়ন্ত্রণের হারিয়ে উল্টো বেকায়দায় পড়েছেন। কারণ নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনে তার সমর্থক নেতারাই নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনে তার প্রতিদ্বন্দ্বি হয়ে উঠেছেন এবং আসন পুনর্বিন্যাসে নারায়ণগঞ্জ-৩(সোনারগাঁ-সিদ্ধিরগঞ্জ) নিয়ে গঠিত হওয়ায় আরও বিপাকে পড়েন। কারণ নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনে বিএনপিতে মান্নানের একক নিয়ন্ত্রক থাকলেও তার অবস্থান ঠেকেছে এখন তলানীতে এবং রাজনীতেতে নেমেছে ধস। মান্নানের রাজনৈতিক ছন্দপতনের মূল কারণই হচ্ছে স্বজনপ্রীতি। যার ফলে তার রাজনীতিতে ধস নেমে এসেছে এ বিষয়ে আস্থাভাজনরাই খোদ মন্তব্য করেছে। মান্নাননের স্বজনপ্রীতি পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ৫ই আগস্টের পর সোনারগাঁয়ে গ্যাং অব থ্রির শাসন পরিচালিত হচ্ছিল। সোনারগাঁ উপজেলা বিএনপির সভাপতি আজহারুল ইসলাম মান্নান এবং তার পুত্র নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের সি: যুগ্ম আহ্বায়ক খাইরুল ইসলাম সজীব এবং তাদের পিএস হিসেবে পরিচিত সেলিম হক দিপু। গত ৫ আগস্ট আওয়ামীলীগ ক্ষমতাচ্যুত হলে এর পরবর্তী সময় থেকেই মান্নানের ইশারায় সোনারগাঁ জুড়ে সন্ত্রাস, নৈরাজ্য লুটপাট লিপ্ত হন বিএনপির একাংশের নেতাকর্মীরা। আর এই সকল অপরাধের নিয়ন্ত্রণ বা নেতৃত্বে থাকতেন তার ছেলে সজীব ও পিএস সেলিম। এছাড়া বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র হত্যা মামলা দায়ের করিয়ে শুরু করেন মামলা বাণিজ্য এবং এই মামলার বাণিজ্যের অংশ হিসেবে আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীদের মামলায় সংযোজন এবং আর্থিক সুবিধায় বিয়োজন করছেন। এই সংযোজন বিয়োজনের মধ্যস্থতায় থাকতেন পিএস সেলিম। এমনকি সোনারগাঁয়ের ১০ ইউপির অধিকাংশ জনপ্রতিনিধি আওয়ামীলীগের গণনার ও হত্যা মামলার আসামী হয়ে তাদের দায়িত্বে অনুউপস্থিত থাকায় তাদের শূণ্যস্থানে আজহারুল ইসলাম মান্নান তার পছন্দের জনপ্রতিনিধিদের আর্থিক সুবিধার মাধ্যমে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে সুপারিশ করে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান করেছেন। এছাড়া আওয়ামীলীগ নেতাকর্মীদের দ্বারা সংগঠিত চাঁদাবাজি ও বিভিন্ন মিল ইন্ডাষ্ট্রির নিয়ন্ত্রণ আওয়ামীলীগের সাথে আঁতাত করে এই গ্যাং অব থ্রি নিয়ন্ত্রণে নিয়েছেন। সেই সাথে আওয়ামীলীগের কুখ্যাত নৌপথের চাঁদাবাজ পলিথিন জাকিরের সাথে সমন্বয় করেন মান্নান পরিবারের অনেকেই নৌ চাঁদাবাজিতে মেতেছিলেন এরমধ্যে অনেকেই বেশকয়েকদিন আগে নৌ চাঁদাবাজি করতে গিয়ে গ্রেফতার হয়ে কারাবরণ করেছেন। তাছাড়া সবচেয়ে লোমহর্ষক ঘটনা হচ্ছে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দখল ও জোরপূর্বক ভূমি জবরদখলে মেতেছিলেন। ৫ই আগস্টের পর বিভিন্ন অপকর্মের মাস্টার মাইন্ড ছিলেন পিএস সেলিম। এভাবে ধীরে ধীরে অপকর্মে লিপ্ত থাকতে থাকতে বেপরোয়া হয়ে উঠেন পিএস সেলিম। মান্নান পরিবারের আশকারায় মামলা বাণিজ্য,চাঁদাবাজি,চুরি,ডাকাতি এবং সন্ত্রাসী বাহিনী গড়ে তুলে মান্নান পরিবারের ক্রাইম পার্টনারে পরিণত হন সেলিম। তারই জের ধরে সাম্প্রতিককালে তার বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠে বারদী ইউপির বিভিন্ন এলাকার জনসাধারণ। সর্বশেষ তার বিরুদ্ধে মানববন্ধনও করেন তার অপকর্মের বিরুদ্ধে সেই সাথে তার মামলা বাণিজ্য,চাঁদাবাজি,চুরি,ডাকাতি এবং সন্ত্রাসী বাহিনীর বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেন এলাকাবাসী। আর এই মানববন্ধনে তার বেপরোয়া দাম্ভিক আচরণ হুমকি দামকি ভয় ভীতি প্রদর্শনের কথা উঠে আসে। আর এই সেলিমকে পিএস থেকে ক্রাইম পার্টনারে পরিণত করেছেন তারই কর্তা সোনারগাঁ উপজেলা বিএনপির সভাপতি আজহারুল ইসলাম মান্নান এবং তার পুত্র নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের সি: যুগ্ম আহ্বায়ক খাইরুল ইসলাম সজীব। এছাড়া তার অপকর্মের অগ্রভাগেই মান্নান পরিবারের সমর্থন নির্দেশিত ছিল। এভাবেই একজন রাজনৈতিক নেতার ব্যক্তিগত সহকারী থেকে ক্রাইম পার্টনারে পরিণত হন সেলিম। মান্নানের ছোট ভাই সোনারগাঁ উপজেলা বিএনপির অর্থ সম্পাদক হান্নান বেপারী ৫ই আগস্টের পর তার নিজস্ব ইউপি পিরোজপুরে বেপরোয়া হয়ে জবরদখল লুটপাটে জড়িয়ে পড়ে। যেখানে মিল ইনডাষ্ট্রি,নৌপথের চাঁদাবাজি,জমি দখল,অবৈধ চুনা ফ্যাক্টরী পরিচালনাসহ এলাকা অশালীন কর্মকান্ডের ও শেল্টারে থাকেন তিনি। এছাড়া তার পুত্র আরিফের নির্দেশে নৌপথে চাঁদাবাজি এবং ডাকাতির স্বীকারক্তি দেন তিনজন চাঁদাবাজ। সেই সাথে মাগুরা এবং হামদার্দের মধ্যস্তরে তার ভাগিনা হারুনকে নিয়ে চুনাভাটি তৈরী করে অবৈধ ভাবে গ্যাস ব্যবহার করছেন। এছাড়া ৫ই আগস্টের পর তার ভাই মান্নান এবং ভাতিজা সজীবের নাম ব্যবহার ভয় ভীতি প্রদর্শন করে বিভিন্ন পর্যায়ের ব্যবসায়ী এবং আওয়ামীলীগের দোসরদের কাছ থেকে অর্থ লোপাট করেছে। অপরদিকে মেঘনা এলাকায় বিভিন্ন ইনডাষ্ট্রি থেকে ওয়েস্টিজ মালামাল ক্রয় করা ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অর্থ আদায় মূলত তাঁকে চাঁদা নিয়ে মিলগুলো থেকে ব্যবসায়ীরা মালামাল ক্রয় করতে পারবে না। এছাড়া ৫ই আগস্টের পর তার অন্যতম আয়ের উৎস হচ্ছে মেঘনা গ্রুপ অফ ইনডাষ্ট্রির ফাইবার মিল। এই মিল নিয়ন্ত্রণ করে প্রতি মাসে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। মান্নানের মেয়ের জামাতা সনমান্দী ইউপির বিল্লাল চেয়ারম্যানের পুত্র মাসুম বিল্লাহ মান্নান এবং তার পুত্রের শেল্টারে পুরো সনমান্দী ইউপি জুড়ে মাসুম বিল্লাহ তার আধিপত্য বিস্তার কায়েম করেছে। যার ফলে পুরো সনমান্দী ইউপি বিভিন্ন এবং সহযোগী সংগঠনকে তার মুঠোবন্ধী করে আগামী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন। জাতীয় নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনে মনোনয়ন যুদ্ধ এবং নির্বাচনী বৈতরনী পার হতে এখনই সোনারগাঁ উপজেলা বিএনপির সভাপতি আজহারুল ইসলাম মান্নান তার রাজনৈতিক ডোনার হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন সোনারগাঁয়ে বিতর্কিত সমালোচিত তিনজন ব্যক্তিকে যারা বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে কেউবা ইসলামীদলের ব্যানারে কেউবা আওয়ামীলীগের সাথে আঁতাত এবং কেউবা বিএনপির রাজনীতি থেকে দূরে থেকে অর্থের প্রভাবে হয়েছেন মান্নানের রাজনৈতিক ডোনার। মান্নানের নিজ ইউনিয়ন পিরোজপুর ইউপি থেকে ডোনার নিয়োগ করেছেন ইসলামী আন্দোলনের পিরোজপুর ইউপির চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে পরিচিত এবং সোনারগাঁয়ে বালু মহালের মান্নানের মুকটহীন সম্রাট মাসুদ রানা। অপরদিকে জামপুরে আওয়ামীলীগের শাসন আমলে নজরুল ইসলাম বাবুর আর্শীবাদে এবং সোনারগাঁ উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা কায়সার-কালামের সাথে বিভিন্ন সময় সখ্যতা করে জামপুর ইউপিতে ভূমিদস্যুতা, মাদক,ডাকাতি এবং হোন্ডবাহিনী দ্বারা সন্ত্রাসীদের এক অভয়ারণ্য গড়ে তুলে এক ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী ছিলেন গোলজার প্রধানকে ডোনার হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন। অপরদিকে কাঁচুপর ইউপির বালু মহালের আরেক সম্রাট ভূমিদস্যু টেন্ডারবাজ সন্ত্রাসী বিএম ডালিমকে কাঁঁচপুর ইউপি থেকে চেয়ারম্যান বানানোর স্বপ্নে বিভের রেখেছেন। সূত্র আরও নিশ্চিত করেছে যে, পিরোজপুর ইউপিতে বিএনপিতে থেকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করার জন্য মাসুদ রানাকে নিয়ে বৃহৎ মিশনে রয়েছে মান্নান। বিনিময়ে প্রতিমাসে কোটি টাকার মাসোহারা এবং লেন্ড ক্রুজার গাড়ি বরাদ্দ রেখেছেন মাসুম বিল্লাহ। তবে পিরোজপুর ইউপির বিএনপির থেকে বার বার নির্বাচিত চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম বিডিআরের সাথে মাসুদ রানার চেয়ারম্যান প্রার্থীতা নিয়ে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হয়ে যাওয়ায় মান্নান কৌশলে মাসুদ রানাকে তার সঙ্গ থেকে দূরে ঠেলে মাসুদ রানার দলীয় পদ পদবী না থাকায় পুত্র খাইরুল ইসলাম সজীবের সাথে রেখে যুবদলের পদধারী নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে কাজ করছেন। কিন্তু এই মাসুদ রানাকে মান্নানের ডোনার হিসেবে নিয়োগ করতে নেপথ্যে কাজ করে তার চতুর পিএস সেলিম। কারণ সেলিমের সাথে বন্ধুত্বের সম্পর্ক রয়েছে এমন কথা জাহিরে সখ্যতা তৈরী করেছেন মাসুদের সাথে মান্নানের। ৫ই আগস্টের পর থেকে মাসুদকে সরাসরি ডোনার হিসেবে নিয়োগ দেয়ার পর থেকে মাসুদ হয়ে উঠেছেন বেপরোয়া। কারণ মাসুদের কাছে বালু মহাল থেকে শুরু করে পিরোজপুর ইউপি শিল্পপ্রতিষ্ঠান বিভিন্ন মহল সকল অপকর্ম হয়ে উঠেছে বৈধ কার্য মান্নানের শেল্টারে। অপরদিকে জামপুর ইউপিতে গোলজার প্রধান আওয়ামীলীগের শাসন আমলেই ছিলেন মান্নানের বিএনপি ট্যাগে হয়ে উঠেছিলেন বেপরোয়া। যার কারণে এই গোলাজারের সাথে সোনারগাঁ উপজেলা পরিষদের তৎকালীন চেয়ারম্যান প্রার্থী বাবুল ওমর বাবুর টাকায় জামপুর ইফতার পার্টি হয়েছিল সোনারগাঁ উপজেলা বিএনপির। যার কারণে ৫ই আগস্টের পর ব্যাপক লুটপাট,চাঁদাবাজি,মামলা বাণিজ্য,ভূমিদস্যুতার এক বয়াল রূপ দেখান গোলজার। তবে ৫ই আগস্টের পর গোলজারের সকল অপকর্মের এবং তার চেয়ারম্যান হওয়ার স্বপ্নের বাঁধা হয়ে দাড়ান সোনারগাঁ উপজেলা বিএনপির সাবেক সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক বহিষ্কৃত আশরাফ। মূলত, গোলজারের পথের কাঁটা হিসেবে আশরাফকে সড়াতে মান্নানের পুত্র জেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক খাইরুল ইসলাম সজীবের মাধ্যমে জামপুরের এক ভূমিদস্যুতা এবং লুটপাটের ঘটনায় চিহ্নিত করে কেন্দ্রীয় যুবদল থেকে আশরাফকে বহিষ্কার করান। এছাড়া জামপুর ইউপি বিএনপির সভাপতি মুজাহিদ মল্লিক এই ভূমিদুস্য গোলজারকে নিয়ে মান্নান রাজনীতি করায় একাধিকবার তার সঙ্গ ত্যাগ করার হুশায়ারি দিয়ে শেষতক তার সঙ্গ ত্যাগ করে নারায়ণগঞ্জ-৩ আসন থেকে মুজাহিদ মল্লিক প্রার্থী হয়ে যান। কিন্তু গোলজারকে প্রধান্য দেয়ার লক্ষ্যে মান্নানের কাছে প্রধানত অন্যতম সুপারিশকারক ছিলেন পিএস সেলিম বিনিময়ে পিএস সেলিম এই গোলজার থেকে মাসোহারা পান। অপরদিকে কাঁচপুর ইউপির ডোনার বিএম ডালিম বালু মহালের আরেক সম্রাট এবং ভূমিদস্যু যে কিনা বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে আন্দোলন সংগ্রামে না থাকলেও মান্নানের রাজনৈতিক ডোনার পরিচয়ে মান্নানের একান্ত ঘনিষ্ঠতম বিএনপি নেতা হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। মূলত ৫ই আগস্টের পর থেকেই বিএম ডালিমকে মান্নানের সাথে একান্ত ভাবে দেখা যায় রাজনৈতিক ময়দানে কেননা মান্নান প্রায় সময় এই বিএম ডালিমের ল্যান্ড ক্রুসারে চড়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক শোডাউনে অংশ নিয়েছে ৫ই আগস্টের পর। এছাড়া বর্তমানে দলীয় পদ লাভে মান্নানের পুত্র সজীবের সাথে নিয়মিত যুবদলের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে নিচ্ছে। এদিকে এই বিএম ডালিমের রহস্য উম্মোচন করা যাক সে ছিলেন বর্তমানে বন্দরের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মুকুলকে দিগম্বরের নায়ক ডন বজলুর সমকক্ষ ২০১৪ সালের দিকে লিটন হত্যা এবং হত্যা মামলায় এই ডন বজলুর পাশেই নাম ছিল বিএম ডালিমের নাম। মামলা খেয়ে ডালিম এলাকা ত্যাগ করে বিগত সরকারের আমলে মান্নানের আলিশান হোম বসুন্ধারার পাশেই বসবাস করতেন বিএম ডালিম এলাকায় ফেরেনি। পরবর্তীতে ডালিমের বালু মহাল,ভূমিদস্যুতা তার বহু অপকর্মের টাকার লালসায় মান্নান তাঁকে কাঁচপুরে ইউপি চেয়ারম্যানের স্বপ্ন দেখিয়ে তার ডোনার নিয়োগ দেন।

Abu Al Moursalin Babla

Editor & Publisher
ই-মেইল: [email protected]

অনুসরণ করুন